প্রচলিত শিরক বা শির্ক এর তালিকা
আপনি ছিলেন বলেই আজকে রক্ষা পেলাম** **মাঝি ভাল বলে নৌকা ডুবল না** **ড্রাইভার ভাল বলে দুর্ঘটনা ঘটলো না** **আমি আপনার উপরই ভরসা করছি** **আপনি ছাড়া আর কে সাহায্য করবে** **দয়াল বাবা, পীর বাবা, দয়ার নাবী আমাই রক্ষা কর** **তুমই শুধু আমার একমাত্র ভহরসা** **তুমই শুধু আমার একমাত্র আমাকে বাচাতে পার** **কোন পুরুষের প্রথম স্ত্রী মারা জাবার পর দ্বিতীয় বিয়ের পর দুটি মূর্তি করে ঘরে রাখা হয় যেন প্রথম স্ত্রী দ্বিতীয়কে জ্বালাতন না করে***৭৮৬ কে আল্লাহ্র নাম বা বিসমিল্লাহ মনে করলে শিরক হয়*** ((এটা আমাদের সমাজে বহুল প্রচলিত শিরক।))*হাতে যেকোনো ধরনের সূতা বাঁধা শিরক*** ***কোমরে কাল সূতা বা ডোরা বা বিছাহ বাঁধা শিরক *** *** ছোট বাচ্চার কপালে কালো টিপ দেয়া শিরক *****আল্লাহ ব্যতিত অন্য কিছুর কসম যেমন কুরআনের কসম আমার ছেলের কসম, মাথার, চোখের কসম, মায়ের কসম, বাঁশের কসম, মাটির কসম, ** **মসজিদ দাঁড়াইয়া বলছি ,এই বলে কসম করা শিরক**
———————————————————
**যাত্রা শুরুর সময় যে কোন বাধা পাওয়া ((যেমনঃ-পায়ে হোঁচট খাওয়া, পেছন থেকে ডাকা)) যাত্রা অশুভ বলে ধারণা করাও শিরক** **রাতের বেলা ঝাড়ু দিয়ে বাইরে ফেলা জাবেনা মনে করলে শিরক শিরক হয়** **রাতে টাকা ধার দেয়া জাবেনা, ধার দিলে অমঙ্গল হবে বলে মনে করা শিরক** **রবিবারে(বা যেকোন particular দিন এ) বাঁশ কাটা জাবেনা** **সকালে যে কোন শানা বা ভর্তা আথবা ডিম খেয়ে সফরে যাওয়া যাবেনা** **মহরম মাসে বিয়ে করা যাবেনা** **সকালে বা যেকোনো সময় বাড়িতে কোদাল কাধে করা যাবেনা** **সন্ধ্যার পর কোন কিছু লেনদেন করা যাবেনা (বাড়ীতে)** **জামা বা জোড়া কলা খেলে জামা বা জোড়া সন্তান হয়** **দুর্ঘটনা না ঘটার কারণ মণে কোরে((গাড়ীর সামনে বা পেছনে টায়ার, জুতা অথবা স্যান্ডেল ঝুলিয়ে রাখলে। ))**
আল্লাহর গুনবাচক নামে অন্য কাউকে ডাকা শিরক
(যেমন কুদ্দুস, রাহমান, রহীম, জাব্বার, সালাম, মুমিন ইত্যাদি) (সুরা ইসরা আয়াত ১১০)
—–> এইসব নাম রাখতে অথবা ডাকতে হলে অবশ্যই এর আগে “আব্দুর” বা “আব্দুস” ইত্যাদি লাগাতে হবে।
যেমন আব্দুর রহমান। এর মানে রহমান এর গোলাম। এটা এখন ঠিক আছে।
———————————————————